









তোমরা যারা আল্লাহর রাস্তায় দান করবে তার প্রতিদান তোমাদেরকে পুরাপুরি দেয়া হবে। আর তোমাদের প্রতি কোনও প্রকার জুলুম করা হবে না - আর কুরআন

নিঃস্বার্থভাবে এবং ভালোবাসার সাথে দান করা উচিত। কাউকে ছোট করে বা ঘৃণার সাথে দান করলে তা গ্রহণযোগ্য নয় - ভগবত গীতা

আমরা বিশ্বাস করি প্রতিটি শিশুর শিক্ষার অধিকার রয়েছে। আপনার সাহায্যে আমরা এই শিশুদের উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে পারি।

"মানবতার প্রয়োজনে, মানুষের কল্যাণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ" এই মূলমন্ত্র ধারণ করে একদল যুবক একই ছায়াতলে এসে কল্যাণধর্মী কার্য বাস্তবায়ন ও মানবতার সেবায় নিজেদের আত্মনিয়োগের উদ্দেশ্যে সংঘবদ্ধ হয়। এই ধারাবাহিক প্রয়াসের ফল আমাদের এই ফাউন্ডেশন। এই সংগঠনের অদম্য প্রাণশক্তি ও প্রাণচঞ্চল যুবশক্তির সাংগঠনিক প্রজ্ঞা সমন্বিত করিয়া ও সমাজকল্যাণমূলক কাজে নিজেদের সম্পৃক্ত করিয়া এলাকার সর্বস্তরের জনগণের অকুণ্ঠ সমর্থন ও সহযোগীতা নিয়ে রাষ্ট্রীয় বিধি বিধানের সাথে সংগতি রেখে ২০১৭ সালের ০১ নভেম্বর সমাজদর্পণ মানবিক ফাউন্ডেশন নামে একটি অরাজনৈতিক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন হিসেবে কার্যক্রম পরিচালনা করিতেছে। সমাজদর্পণ ব্লাড ফাউন্ডেশন তার-ই একটি অঙ্গ-সংগঠন।
আমাদের ভিশন (Mission)অশিক্ষা রোগ ক্ষুধা দারিদ্র্য ও সুদমুক্ত ন্যায়ভিত্তিক কল্যাণমূলক সমাজ গঠনের লক্ষ্যে মাটি ও মানুষের সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও অর্থনৈতিক উন্নয়ন, ঐতিহ্যবাহী ভাষা, সাহিত্য- সংষ্কৃতি লালন, পরিবেশ ও মানবাধিকার সংরক্ষণ করার একটি তৃণমূল আন্দোলন সৃষ্টি করে দেশ ও মানুষের সেবায় আস্থা অর্জন করা
আরও জানুন
আমাদের মিশন (Mission)সামাজিক, সাংস্কৃতিক, অর্থনৈতিক, বানিজ্যিক উন্নয়ন, শিক্ষা, চিকিৎসা, গবেষণা, প্রযুক্তি ও সমাজ সেবাসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিশেষ অবদান রেখেছিলেন এমন গুনিজনদের দ্বি-বার্ষিক সাধারন সভায় সম্মাননা পদক প্রদান করা হবে। সম্মাননা পদকটির জন্য একটি স্বতন্ত্র ফান্ড গঠনের চেষ্টা করা
আরও জানুনআমাদের ফাউন্ডেশনের মিশন এবং প্রভাব পরিচালনায় তাদের দক্ষতা এবং আবেগ নিয়ে আসা আমাদের সম্মানিত উপদেষ্টাদের সাথে পরিচিত হোন।









আমরা সমাজের বিভিন্ন স্তরে মানুষের পাশে দাঁড়াতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। নিচে আমাদের প্রধান কার্যক্রমগুলো দেখুন।
দরিদ্র ও অসহায় মানুষের জন্য স্বাস্থ্যকর খাবার ও বিশুদ্ধ পানীয় সরবরাহ করা হয়।
অশিক্ষিত ও সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের জন্য শিক্ষা সহায়তা প্রদান করা হয়।
আর্থিকভাবে অসচ্ছল মানুষদের জন্য অস্থায়ী বা স্থায়ী আশ্রয়ের ব্যবস্থা করা হয়।
বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা ও প্রয়োজনীয় ওষুধ বিতরণ করা হয়।
বিভিন্ন সমস্যায় থাকা মানুষদের জন্য আইনগত পরামর্শ ও সহায়তা প্রদান করা হয়।
জনগণকে সচেতন করে গড়ে তোলা হয় একটি ন্যায়ভিত্তিক ও গণতান্ত্রিক সমাজ।


আমি সত্যিই কৃতজ্ঞ যে এমন একটি প্রতিষ্ঠান আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছে। তারা আমাদের শুধু সহায়তাই করেনি, আমাদের স্বপ্ন দেখতেও শিখিয়েছে।
এতিম শিশু

আমাদের জীবনে নতুন আশার আলো এনে দিয়েছে চ্যারি। এখন আমরা পড়াশোনা করি এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে স্বপ্ন দেখি।
এতিম শিশু

নতুন শিক্ষানীতিতে প্রাথমিক থেকে মাধ্যমিক পর্যন্ত একক পাঠ্যক্রম চালুর ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

বন্যার্তদের মাঝে খাবার ও পানি সরবরাহ করেছে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনটি।

সুস্থ জীবনযাপনের জন্য নিয়মিত ব্যায়াম, স্বাস্থ্যকর খাদ্য এবং মানসিক শান্তির গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে।